আমাদের মধ্যে অনেকেই আছেন যারা পিসিতে গেম খেলতে আগ্রহী তবে শুধুমাত্র অর্থের অভাবে গেমিং পিসি কিনতে পারেন না। আবার যারা ৩০ হাজার বাজেটের মধ্যে পিসি কিনতে চান তারা মনে করেন গেমিং পিসি এ বাজেটে সম্ভব নয়। কিন্তু এ ধারণা সম্পূর্ণ ভুল। এ বাজেটে একটি গেমিং পিসি আসলে সম্ভব।
এই পিসি সচরাচর গেমিং পিসি এর মত ৬০+ ফ্রেমরেট হয়তো তুলবে না। তবে প্রায় সব গেম এইচডি+ রেজুলেশন এ ঠিকঠাক খেলা যাবে।

আমাদের লক্ষ্য ছিল, ডেডিকেটেড গ্রাফিক্স কার্ড ছাড়া একটি কনফিগারেশন দেয়া। কিন্তু নানাদিক চিন্তা করে আমরা ডেডিকেটেড গ্রাফিক্স কার্ডসহ একটি কনফিগারেশন দাঁড় করিয়েছি। ইন্টেল প্রসেসর ভিত্তিক সচরাচর আপগ্রেড সহায়ক বলে আমরা প্রসেসর হিসেবে ইন্টেলের একটি কমদামী প্রসেসর পছন্দ করেছি। ইন্টেল আইভি ব্রিজ এর এই ডুয়াল কোর প্রসেসর এর সঙ্গে কমদামী ডেডিকেটেড গ্রাফিক্স কার্ড অন্যান্য যেকোন বিল্ট-ইন গ্রাফিক্স কার্ড এর চেয়ে ভাল ফ্রেমরেট দেয়। মাদারবোর্ড এর ক্ষেত্রেও আমরা সবচেয়ে কমদামে একটি আইভি ব্রিজ সাপোর্টেড বি-৭৫ চিপসেটের মাদারবোর্ড পছন্দ করেছি।
এবার দেখে নেয়া যাক যন্ত্রাংশগুলোর বিস্তারিত।
এবার দেখে নেয়া যাক যন্ত্রাংশগুলোর বিস্তারিত।
এবার চলুন ভিডিওতে বিস্তারিত শুনে নি পিসি বিন্ডার্স এর পক্ষথেকে
যারা একটু বেশি দামে কিনতে চান তাদের জন্য
প্রসেসরঃ প্রসেসর হিসেবে আমরা পছন্দ করেছি ইন্টেল পেন্টিয়াম ডুয়াল কোর জি৩২২০। আইভি ব্রিজ এর এই প্রসেসর এর ক্লকরেট ৩.০০ গিগাহার্জ।
দামঃ ৪,৩০০ টাকা।
মাদারবোর্ডঃ ইন্টেল এর বি-৭৫ চিপসেটের MSI B75MA-P45 অথবা আসুস ৮১ সিরিজ।
দামঃ ৪,৩০০ টাকা।
মাদারবোর্ডঃ ইন্টেল এর বি-৭৫ চিপসেটের MSI B75MA-P45 অথবা আসুস ৮১ সিরিজ।
দামঃ ৫৪০০ টাকা
গ্রাফিক্স কার্ডঃ গ্রাফিক্স কার্ড হিসেবে আমরা পছন্দ করেছি এএমডির রেডিওন ৬৬৭০ এর গ্রাফিক্স কার্ড। (সাফায়ার কম্পানির)
দামঃ ৬৫০০ টাকা।
গ্রাফিক্স কার্ডঃ গ্রাফিক্স কার্ড হিসেবে আমরা পছন্দ করেছি এএমডির রেডিওন ৬৬৭০ এর গ্রাফিক্স কার্ড। (সাফায়ার কম্পানির)
দামঃ ৬৫০০ টাকা।
র্যামঃ ইন্টিগ্রেটেড র্যাম এর জন্য আমরা পছন্দ করেছি এডাটা এর ৪গিগা র্যাম স্টিক। ১৬০০ মেগাহার্জ স্পীড এর এই র্যাম এর দাম ৩০০০ টাকা।
হার্ডডিস্কঃ হার্ডডিস্ক হিসেবে আমরা পছন্দ করেছি ওয়েস্টার্ন ডিজিটাল ক্যাভিয়ার ব্লু সিরিজের ১ টেরাবাইট হার্ডডিস্ক।
দামঃ ৫,৭০০ টাকা
পাওয়ার সাপ্লাইঃ অনেকেই কম্পিউটার কেনার সময় জেনেরিক/নন-ব্র্যান্ড পাওয়ার সাপ্লাই কিনেন। জেনেরিক/নন-ব্র্যান্ড এর পাওয়ার সাপ্লাই আপনার দামী সিস্টেমটা নষ্ট করে দিতে পারে বা কোন যন্ত্রাংশ এর ক্ষতি করতে পারে। বাজেটের মধ্যে তাই আমরা পছন্দ করেছি থার্মালটেক লাইটপাওয়ার ৩৫০ ওয়াট এর পাওয়ার সাপ্লাই।
দামঃ ২৭০০ টাকা।
দামঃ ৫,৭০০ টাকা
পাওয়ার সাপ্লাইঃ অনেকেই কম্পিউটার কেনার সময় জেনেরিক/নন-ব্র্যান্ড পাওয়ার সাপ্লাই কিনেন। জেনেরিক/নন-ব্র্যান্ড এর পাওয়ার সাপ্লাই আপনার দামী সিস্টেমটা নষ্ট করে দিতে পারে বা কোন যন্ত্রাংশ এর ক্ষতি করতে পারে। বাজেটের মধ্যে তাই আমরা পছন্দ করেছি থার্মালটেক লাইটপাওয়ার ৩৫০ ওয়াট এর পাওয়ার সাপ্লাই।
দামঃ ২৭০০ টাকা।
কেসিং: ২০০০ টাকার মধ্যে যেকোন কেসিং।
মনিটরঃ ভিউসনিক এর VA2046a মনিটরটি আমরা পছন্দ করেছি এর রেজুলেশন এর কারনে। কম দামে বাজারে আর তেমন কোন মনিটর ১৬০০X৯০০ রেজুলেশন দেয় না।
দামঃ ৭৮০০ টাকা
দামঃ ৭৮০০ টাকা
স্পীকার ১৬০০ টাকার মধ্যে যেকোন স্পীকার।
মাউস এবং কিবোর্ডঃ ইচ্ছানুযায়ী। বাজেটঃ১২০০ টাকা।
ইউপিএসঃ বাংলাদেশে যেহেতু প্রচুর লোডশেডিং হয় সেহেতু বারবার হুট করে বিদ্যুৎ চলে গেলে কম্পিউটার এর বিভিন্ন যন্ত্রাংশ ক্ষতিগ্রস্ত হয়। তাই, পাওয়ার এর ব্যাকআপ এর জন্য ৮০০ভিএ ইউপিএস এর জন্য আমরা বরাদ্দ রেখেছি ৩ হাজার টাকা।
ইউপিএসঃ বাংলাদেশে যেহেতু প্রচুর লোডশেডিং হয় সেহেতু বারবার হুট করে বিদ্যুৎ চলে গেলে কম্পিউটার এর বিভিন্ন যন্ত্রাংশ ক্ষতিগ্রস্ত হয়। তাই, পাওয়ার এর ব্যাকআপ এর জন্য ৮০০ভিএ ইউপিএস এর জন্য আমরা বরাদ্দ রেখেছি ৩ হাজার টাকা।
No comments :
Post a Comment